”শিশুর যত্ন” কীভাবে বুঝবেন পোকা কামড়েছে আপনার শিশুকে ?
কামড়ের স্থানে দাগ, ব্যথা, ফোলা, কখনো ফুসকুড়ি, ফোসকা পড়ে। এসব উপসর্গ সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সেরে যায়।তবে ত্বকের প্রদাহ বেশি হলে সেলুলাইটিস হতে পারে।
র্যাশ, বমিভাব, বমি, ঢোক গিলতে অসুবিধা, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি দেখা দিতে পারে।
কোনো কোনো শিশুর পোকামাকড়ের কামড়ে অ্যাজমা হয়ে শ্বাসকষ্টও হতে পারে।
মারাত্মক অ্যালার্জিজনিত শক, রক্তচাপ কমে যাওয়া, বুকব্যথা বিরল নয়।
কী করবেন
কামড়ানোর স্থানে খোঁচা দেবেন না, নখ দিয়ে খুঁটতে দেবেন না। সাবান জলে দ্রুত ধুয়ে ফেলুন।
দংশন স্থানে বরফ লাগান।
ব্যথা নিরাময়ে প্যারাসিটামল, অ্যান্টিহিস্টামিন লোশন বা ক্রিম লাগাতে পারেন। অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধ খাওয়াতে পারেন।
শ্বাসকষ্ট, বেশি ফুলে যাওয়া, জ্বর, বমি বা অচেতন হয়ে পড়লে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যান।
প্রতিরোধ
মৌমাছির চাক ভাঙার সময় আশপাশে শিশুদের না থাকাই ভালো।
ভোরে ও সন্ধ্যায় কিছু কিছু পোকামাকড়, যেমন মশা বেশি সক্রিয় থাকে। এ সময় শিশুকে ফুলহাতা জামাকাপড় পরান, কীটনাশক স্প্রে করুন।
পার্কে, বনজঙ্গলে, পাহাড়ি এলাকায় বেড়াতে গেলে শিশুকে দীর্ঘ আকৃতির প্যান্ট, ফুলহাতা শার্ট ও মাথায় টুপি পরান। কীট তাড়ানোর ক্রিম হাত-পায়ে লাগাতে পারেন।
সূত্র ; dailyhunt
লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন।