ফ্যাশন

সাজে পূর্ণতা দেয় গয়না

নতুন পোশাক, জুতা আর গয়না।দেশীয় পাখি, ফুল, প্রকৃতির মোটিফ নিয়ে কিছু নকশা গয়নায় স্থান পাবে। এ ছাড়া সনাতনী নকশায় কানের দুল, হাতের বালা, খোঁপার কাঁটা, আংটি, পায়ের নূপুর, পায়ের আঙুলে পরার আংটি, কোমরের বিছা, টিকলিও বেশ চলবে।

তরুণীরা সব সময়ই সাজপোশাকের অনুষঙ্গে পরিবর্তন পছন্দ করেন। ফ্যাশন ও স্টাইলে তাঁরা বেশ মনোযোগী।

কাপড়, কড়ি, পুঁতির মালা দেখতে সুন্দর হলেও দিনের সাজে তা ব্যবহার করা বেশ ঝামেলার হবে। গরমে ঘামে বেশ অস্বস্তি হবে। আবার রাতের জমকালো সাজেও ওগুলো ঠিক মানাবে না, তাই বাহারি নকশার ধাতব গয়না বেছে নিলেই মিলে যাবে আরাম, স্বস্তি আর আভিজাত্য।

এসব কারণ মাথায় রেখেই এবারের ঈদের কেনাকাটায় অনেকেরই পছন্দ ধাতব গয়না। রুপালি রঙের গয়নাই যেন বেশি পছন্দ সবার। এ ছাড়া সোনালি, রোজ গোল্ড, মেটাল, তামা, পিতলের গয়না বেশ চলছে। এসব গয়নায় নানা রকম নকশা ঘিরে নানা রঙের পাথরের ব্যবহারও হচ্ছে। এ ছাড়া সোনা, রুপা, হিরের গয়নার পাশাপাশি সোনার প্রলেপ দেওয়া গয়নাও মানিয়ে যাবে যেকোনো বয়সী যে কাউকে।

সাধারণ একটা শাড়ির সঙ্গে কানে টপ আর গলায় বেশ জমকালো হার কিংবা চোকার পরা যেতে পারে। আবার জমকালো শাড়ির সঙ্গে এক হাতে বড়সড় একটা আংটি, আরেক হাতে কয়েকটি চুরি বা মোটা বালা পরা যায়। কানে থাকুক বড় দুল। বেশি গয়না পরতে চাইলে পোশাকটা সাদামাটা হলে দেখতে ভালো লাগবে; আবার ভারী নকশার পোশাক হলে হালঁজেরনকশার গয়না বেছে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।

বাজার ঘুরে দেখা গেল পিতল, ব্রোঞ্জ, অক্সিডাইজ, মুক্তা ইত্যাদি দিয়ে বানানো গয়নার বাহার। এসব গয়নায় রঙিন সুতোর ব্যবহারে আনা হয়েছে ভিন্ন মাত্রা। ছোট–বড় লকেটে ঝোলানো হয়েছে রঙিন সুতা। রুপার ওপর সোনার পানি চরানো গয়নার নকশাতে এসেছে নানা বৈচিত্র্য। হারের সেট, লম্বা চেইন, চোকার, সীতাহার, বালা, বাজু, লকেট সেটে রয়েছে পুরোনো দিনের নকশা।

সূত্র ; life-style

লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন।